তাহকীক জুযউল কিরাআত

৳ 162

তাহকীক জুযউল কিরাআত
লেখক:মুহাম্মাদ বিন ইসমঈল বুখারী (রহ.)
তাহকীক: শায়খ যুবায়ের আলী যাঈ
প্রকাশনী: তাওহীদ পাবলিকেশন্স
বিষয়: সালাত
পৃষ্ঠা: ২৬৩
কভার: হার্ড কাভার
Description

তাহকীক জুযউল কিরাআত

তাহকীক জুযউল কিরাআত
তাহকীক: শায়খ যুবায়ের আলী যাঈ
প্রকাশনী : তাওহীদ পাবলিকেশন্স
বিষয় : সালাত
পৃষ্ঠা : ২৬৩
কভার : হার্ড কাভার
তাহকীক জুযউল কিরাআত বইটি কিনতে কিল্ক করুন: তাহকীক জুযউল কিরাআত
আরো জানতে কিল্ক করুন: তাওহীদ পাবলিকেশন্স

মুক্তাদীর সর্বোত্তম কিরাআত

[ তাহকীক জুযউল কিরাআত ]

মূল:

শায়খ ইমামুল হুজ্জাহ আবূ আবদুল্লাহ বিন ইসমাঈল

বিন ইবরাহীম বিন মুগীরাহ্ আল-বুখারী আল-জু’ফী

তাহকীক:

শায়খ যুবায়ের আলী যাঈ

তাওহীদ পাবলিকেশন্স অনুবাদ ও গবেষণা বিভাগ

কর্তৃক অনূদিত ও সম্পাদিত

তাওহীদ পাবলিকেশন্স

ঢাকা, বাংলাদেশ।


তাহকীক জুযউল কিরাআত

সূচীপত্র

বিষয়:

  • গবেষকের বাণী
  • ইমাম বুখারীর রানা জীবনী
  • প্ৰথম হাদী
  • অধ্যায়: (সালাতে) ইমাম ও মুকতাদীর জন্য (ফাতিহা) তিলাওয়াতের বাধ্যবাধকতা
  • সূরাহ ফাতিহার পাশাপাশি, ইমামের পিছনে কি অন্য কিছু তিলাওয়াত করা যাবে?
  • অধ্যায়: উচ্চৈঃস্বরে তিলাওয়াতের সালাতে ইমামের সঙ্গে প্রতিযোগিতাকারীকে সালাত পুনরাবৃত্তি করার নির্দেশ
  • অধ্যায়: যোহর ও আসরের সালাতে পুরো চার রাকআতে তিলাওয়াত

তাহকীক জুযউল কিরাআত

গবেষকের বাণী

সকল প্রশংসা মহান আল্লাহ তাআলার জন্য। আমরা তাঁর প্রশংসা করি এবং তাঁরই কাছে সাহায্য ও ক্ষমা প্রার্থনা করি। মহান আল্লাহ তাআলার কাছেই আমরা শয়তানের প্ররোচনা থেকে এবং আমাদের যাবতীয় মন্দ কাজ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আল্লাহ যাকে পথ দেখান, তিনি কখনো পথভ্রষ্ট হতে পারেন না এবং যাকে তিনি বিপথগামী করেন, তিনি কখনো সঠিক পথের সন্ধান পান না। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই, তিনি একক, তাঁর কোনো অংশিদার বা সহযোগী নেই। আমি আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ (সালামা) তাঁর বান্দাহ এবং বার্তাবাহক। তাঁর ওপর আল্লাহর শান্তি ও রহমত বর্ষিত হোক।

নিশ্চয়ই সর্বোত্তম বাণী হচ্ছে আল্লাহর কিতাব, আর সর্বোত্তম হিদায়াত হচ্ছে মুহাম্মাদ (সালানাই)-এর হিদায়াত, প্রতিটি নব আবিষ্কার হচ্ছে বিদআত, আর প্রতিটি বিদআতই হচ্ছে ভ্রষ্টতা, আর প্রতিটি ভ্রষ্টতাই জাহান্নামের (ইন্ধন)। আমি আল্লাহর নিকট অভিশপ্ত শয়তানের আশ্রয় প্রার্থনা করছি। পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে আরম্ভ করছি।

আল্লাহ তাআলার বাণী :

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا أَطِيعُوا اللهَ وَأَطِيعُوا الرَّسُولَ وَلَا تُبْطِلُوا أَعْمَالَكُمْ

হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর ও রাসূলের আনুগত্য কর। আর তোমাদের আমলগুলোকে বিনষ্ট করো না। (সূরা মুহাম্মাদ : ৩৩ আয়াত)

রাসূলুল্লাহ (স) বলেছেন, যে আমার আনুগত্য করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে, আর যে অবাধ্য হবে সে প্রত্যাখ্যাত হবে।

ইসলামের স্তম্ভসমূহ হচ্ছে পাঁচটি:

১। আল্লাহ ব্যতীত সত্যিকারের কোন ইলাহ নেই এবং মুহাম্মাদ (স) আল্লাহর রাসূল এ সাক্ষ্যবাণীদ্বয়ের সাক্ষ্য প্রদান।

২। সালাত প্রতিষ্ঠা করা।

৩। যাকাত প্রদান করা।

৪। রমাযানের সওম পালন করা।

৫। হজ্জ পালন করা।

সালাতে সূরাহ ফাতিহার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ বিষয়ে মুতাওয়াতির হাদীস্নে বর্ণিত হয়েছে যে: ((সূরাহ ফাতিহা ব্যতীত কোনো সালাত নেই।)) [দেখুন: এই গ্রন্থের হাদীস্র নং-১৯]

এ বিষয়ে মুসলিম পণ্ডিতদের বহু বই লিখিত আছে, যেমন আমিরুল মু’মিনীন ফিল হাদীসু, সর্বশেষ্ঠ মুহাদ্দিস শাইখুল ইসলাম আবূ আবদুল্লাহ আল বুখারী (রহ.)-এর জুয আল-কিরাআত এবং ইমাম বাইহাকী (রহঃ) এর কিতাবুল কিরাআত খালফাল ইমাম (ইমামের পিছনে পঠিতব্য কিরাআত) ইত্যাদি। অত্র গ্রন্থটি ইমাম বুখারীর সেই বিখ্যাত কিতাব : জুয আ-কিরাআত যেটি “আল-কিরাআত খালফাল ইমাম” বা “খাইরুল কালাম ফিল কিরাআত খালফাল ইমাম” নামে প্রসিদ্ধ।

এ গ্রন্থের হাদীস বর্ণনাকারীগণ:

অত্র গ্রন্থের প্রধান হাদীয় বর্ণনাকারী হলেন: মাহমূদ বিন ইসহাক আল খাজাঈ আল কাসওয়াসা (রহ:)

হাফিয ইবনু হাজার আসকালানী [ রহ:] তাঁর বর্ণিত একটি হাদীসকে হাসান হিসেবে উল্লেখ করেছেন। 

মুহাদ্দিস্বগণ যদি কোনো হাদীসকে সাহীহ অথবা হাসান এর মর্যাদা দেন, তাহলে সেই হাদীসটির সকল বর্ণনাকারীদেরও তাওসিক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

মাহমূদ বিন ইসহাক থেকে তিনজন স্নিকাহ (নির্ভরযোগ্য) বর্ণনাকারী বর্ণনা করেন, তারা হলেন:

১. আবূ নসর মুহাম্মাদ বিন আহমাদ বিন মূসা আল মালি (৩১২-৩৯৫ হিজরী)

২. আবুল আব্বাস আহমাদ বিন মুহাম্মাদ বিন আল হুসাইন আর- রাযী আদ্-দারীর (মৃত্যু.৩৯৯ হিজরী)।

৩. আবুল ফযল আহমাদ বিন আলী বিন আমর আল সুলাইমানি আল বাইকান্দি আল-বুখারী (৩১১-৪৫৪ হিজরী)

হাফিয বিন হাজার [রহ:] এর মতে উপরোল্লিখিত মাহমূদ বিন ইসহাক একজন স্নিকাহ (নির্ভরযোগ্য), সুদৃক (সত্যবাদী) এবং হাসানুল হাদীস্ত্র। কোনো মুহাদ্দিস্ন তাকে মাজহুল বলে ঘোষণা করেননি। চতুর্দশ এবং পঞ্চদশ শতাব্দির মিথ্যাবাদীদের বক্তব্য হলো- তিনি মাজহূল এবং একেবারে তৃণমূল থেকে তিনি প্রত্যাখ্যাত।

আয-যাহাবী রচিত তারীখ আল-ইসলাম গ্রন্থেও মাহমূদ বিন ইসহাক আল বুখারী আল কাসওয়াসের কথা উল্লেখ রয়েছে।

তার সম্পর্কে হাফিয যাহাবী বলেন: “তিনি হাদীস বর্ণনা করেছেন এবং দীর্ঘদিন বেঁচে ছিলেন।”

মুহাদ্দিস্ন আবূ ইয়ালা খলিলী কাযবিনি (মৃত্যু-৪৪৬ হিজরী) লেখেন:

“বুখারার শেষ পর্যায়ে মাহমূদ ইমাম বুখারীর আজযা বর্ণনা করেছেন, মাহমূদ হিজরী ৩৩২ সালে ইনতিকাল করেন।” 

মাহমূদের ছাত্র: আল-মালাহমিও একজন স্নিকাহ (নির্ভরযোগ্য)।

এ থেকে প্রমাণিত হয় যে, ইমাম বুখারীর প্রতি উক্ত কিতাবের কৃতিত্ব জ্ঞাপন সম্পূর্ণ বিশুদ্ধ বা সাহীহ; অতএব আধুনিক শতাব্দিতে এই কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের বিষয়ে কিছু লোকের সমালোচনা সঠিক নয়। ইমাম বুখারী ও অন্যান্য প্রধান প্রধান বিদ্বান ব্যক্তিরাও ইমাম বুখারীর কিতাব-আল-কিরাআত গ্রন্থ থেকে তথ্য গ্রহণ করেছেন। তারাও যে এটিকে ইমাম বুখারীর লিখিত কিতাব হিসেবে বিবেচনা করতেন, এটাই তার প্রমাণ।

তাহকীক জুযউল কিরাআত

ইমামের পেছনে দাঁড়িয়ে সূরাহ ফাতিহা পাঠ করার বিষয়ে দলীল: আল-কুরআনের আলোকে:

১. মহান আল্লাহ তাআলা বলেন: এবং আমি আপনাকে সাতটি বার বার পঠিতব্য আয়াত, (সূরাহ আল-ফাতিহা) এবং মহান আল- কুরআন দিয়েছি। [সূরা আল-হিজর: ৮৭]

আল্লাহর নবী (স) বলেন: বার বার পঠিত সাতটি আয়াত হলো সূরাহ ফাতিহা।

কুরআনের মুফাসসির কাতাদাহ বিন দিআমাহ (তাবিঈ) বলেন:

ফরয বা নফল যে সালাতই হোক না কেন, সূরাহ ফাতিহা প্ৰতি রাকআতেই পাঠ করা হয়।

২. আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তাআলা) বলেন: অতএব, কুরআনের যতটুকু তোমাদের জন্য সহজ মনে হয় ততটুকুই তিলাওয়াত কর। [সূরাহ আল মুয্যাম্মিল: ২০]

সালাতে তিলাওয়াত ফারযের পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ এই আয়াতকেই আবূ বকর আহমাদ বিন আলী আর-রাযী আল-জাসাস হানাফী১২ এবং মোল্লা আবুল হাসান আলী বিন আবূ বকর আল-মারগিনানি [আল- হিদায়াহ আওয়ালীন: খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ৯৮ অধ্যায়: সিফাতুস সালাত] ও অন্যান্যরা দালীল হিসেবে গ্রহণ করেছেন।

নসর বিন মুহাম্মাদ আল-সমরকান্দি আল হানাফী (মৃত্যু: ৩৭৫ হিজরী) লিখেছেন:

এ আয়াত দ্বারা রাতের সালাতকে বোঝানো হয়েছে, এবং বলা হয়েছে যে, কুরআনের যে অংশ সহজ মনে হবে, সকল সালাতে সেখান থেকেই পাঠ কর।

আবূ বকর আল জাসাস সম্পর্কে হাফিয যাহাবি লিখেছেন:

মু’তাযিলাহ’র প্রতি তার ঝোঁক বা প্রবণতা ছিল, তার কিতাবে যা কিছু আছে তার সবই এই কেন্দ্রিক, (উদাহরণস্বরূপ দেখুন) মাসআ’লা রুবিয়াত (আল্লাহর দর্শন), এবং অন্যান্য। 

এর মানে হলো তিনি (আবূ বকর আল-জাসাস) মু’তাযিলি ছিলেন। ড. মুহাম্মাদ হুসাইন আয-যাহাবি লিখেছেন: মানসূর বিল্লাহ তার তাবাকাত আল-মু’তাযিলা গ্রন্থে তার কথা উল্লেখ করেছেন, এবং আপনি এটা এই বক্তব্যানুসারে তার তাফসীরে পাবেন।

৩. আল্লাহ (সুবহানাহু তাআলা) বলেন: এবং মানুষ যার জন্য চেষ্টা বা সংগ্রাম করে, তা ব্যতীত তার কাছে কিছুই থাকে না। [সূরা আন্- নাজ্‌ম: ৩৯]

৪. আল্লাহ (সুবহানাহু তাআলা) বলেন: আপনি আপনার ভেতর থেকে বিনয় ও ভয়ের সঙ্গে আপনার প্রতিপালককে স্মরণ করুন। [সূরাহ আল-আ’রাফ; ২০৫]

হাফিয বিন হাযম আন্দালুসি (মৃত্যু. ৪৫৬ হিজরী) উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় উল্লেখ করেন :

এর অর্থ হলো নীরবে স্মরণ করা (যিকর), এবং জোরে বা উচ্চৈঃস্বরে জিকর করা পরিত্যাগ করতে হবে।

৫. আল্লাহ (সুবহানাহু তাআলা) বলেন: (এবং যখন তারা তাদের রাসূলের (সারোয়ার) প্রতি যা অবতীর্ণ করা হয়েছে, তা মনোযোগ দিয়ে শোনে) তখন তারা বলে: “হে আমাদের প্রভু! আমরা বিশ্বাস স্থাপন করছি; অতএব আমাদেরকে সাক্ষ্যদাতাদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করুন। [সূরাহ আল-মায়িদাহ: ৮৩]

এ আয়াত থেকে প্রমাণিত হয় যে, যখন কুরআন তিলাওয়াত করা হয়, তখন কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে প্রয়োজনীয় করে কথা বলা যাবে।

৬. আল্লাহ (সুবহানাহু তাআলা) বলেন: ” যখন তাদেরকে না হয়, তখন তারা বলে: “আমরা এর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করছি। এটা আমাদের প্রভুর পক্ষ থেকে পরম সত্য। [সূরাহ আল-কাসাস: ৫৩]

৭. আল্লাহ (সুবহানাহু তাআলা) বলেন: হে ঈমানদারগণ! আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের (মুহাম্মাদ) (আপারারি) আনুগত্য কর এবং তোমাদের কর্মকে নিষ্ফল করে দিও না। [সূরাহ মুহাম্মাদ: ৩৩] 

৮. আল্লাহ তাআলা বলেন: আল্লাহর রাসূল (সা) তোমাকে যাই  দিক না কেন, তা গ্রহণ কর; এবং যা তিনি নিষেধ করেন, তা থেকে নিজেকে বিরত রাখ। [সূরাহ আল-হাশর: ৭]

৯. আল্লাহ (সুবহানাহু তাআলা) বলেন:এবং আমরা আপনার ( হে মুহাম্মাদ (বানায়ার)) প্রতি যিক্র [স্মরণিকা ও উপদেশ (কুরআন) অবতীর্ণ করেছি, যাতে আপনি তাদের কাছে কী অবতীর্ণ হয়েছে তা স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করতে পারেন। [সূরা আন্-নাহল : ৪৪]

মারফু হাদীস থেকে :

১. উবাদা বিন আস-সামিত (স) রাসূল (স) থেকে বর্ণিত যে: 

((যে সূরাহ ফাতিহা তিলাওয়াত করে না তার জন্য কোনো সালাত নেই।)) 

২. আবূ হুরায়রাহ্ (র:) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসূল (স:) বলেন:

((যে ব্যক্তি সালাত আদায় করল, কিন্তু (সালাতে) সূরাহ ফাতিহা তিলাওয়াত করল না, তার সালাত বৈধ হল না। এ কথাটি আল্লাহর

রাসূল (সালালারি) তিনবার উচ্চারণ করলেন।)) 

৩. আয়িশাহ (র:) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসূল (স:) বলেন:

((যে সালাতে সূরাহ ফাতিহা তিলাওয়াত করা হয়না, সে সালাত অবৈধ।)) »

৪. আবদুল্লাহ বিন আমর ইবনুল আস (রা) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসূল (স:) বলেন:

((যে সালাতে সূরাহ ফাতিহা তিলাওয়াত করা হয় না সেই সালাত অবৈধ।)) 

৫. আবদুল্লাহ বিন উমার (রা) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসূল (স:) বলেন:

((যে সূরাহ ফাতিহা তিলাওয়াত করে না তার জন্য কোনো সালাত নেই।)) 

৬. আবূ হুরায়রাহ্ (র:) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসূল (সা) বলেন:

((তিলাওয়াত ব্যতীত কোনো সালাত নেই।))

৭. আবূ হুরায়রাহ্ (সা) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসূল (স:) বলেন:

((প্রতি সালাতেই তিলাওয়াত করা হয়।)) 

৮. আবূ হুরায়রাহ্ (র:) বলেন:

((তোমাদের প্রত্যেকেরই তিলাওয়াত করা উচিত।))

তাহকীক জুযউল কিরাআত

তাহকীক জুযউল কিরাআত

তাহকীক জুযউল কিরাআত

Reviews (0)

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “তাহকীক জুযউল কিরাআত”

Your email address will not be published.

Shopping cart
Facebook Twitter Instagram YouTube WhatsApp WhatsApp

Sign in

No account yet?